News Archives - Dnet

Experts for easily accessible system

May 28, 2024

 

Information technology experts and professionals on Monday in Dhaka said that the government needed to build up an efficient and easily accessible system as well as enhance the capability of the government employees to run the digital infrastructures properly for service seekers.

They said that the equitable distribution of access to any government services should be a priority in a roundtable titled ‘E-governance in Bangladesh’, which was organised by the Dnet – Development Research Network, a non-government organisation, with the support of the European Union Delegation to Bangladesh.

The discussion was aimed at evaluating the effectiveness of e-governance in Bangladesh with focus on service delivery, transparency, and accountability.

They also mentioned that digital divide, lack of awareness and digital insecurity as a challenge while evaluating the effectiveness, and proposed solutions for equitable access, and strategies to raise awareness among all citizens, particularly young, women, vulnerable, rural, and hard-to-reach populations.

Norwegian embassy trade adviser Bayzid Sayeed said that the current parameters counted towards shifting to smart Bangladesh should be reconsidered.

‘The parameters to smart Bangladesh should be that how much people are engaging with the government online services,’ he said.

Fani Farmaki, programme manager of the delegation of the European Union to Bangladesh, said that the current government online infrastructures require people to obtain prior knowledge before engaging with the services.

‘Services should be easy to find, and do not require prior knowledge from the users,’ she added.

According to a United Nations report, Bangladesh has moved up 37 spots in the past eight years on the E-Government Development Index.

Speakers also said that this achievement could be attributed to the government’s efforts to streamline and improve the provision of public services.

Co-founder and executive director of Dnet, M Shahadat Hossain, said that they recently conducted a study to understand the digital divide amongst low income women, and found stark disparities in digital access, literacy, and usage in both sectors.

‘Despite the proliferation of government service apps aimed at enhancing citizen engagement and service delivery, the study revealed significant gaps in their accessibility among low-income women,’ he said.

Dhaka University public administration department professor, Sadik Hasan, moderated the session.

Staff Correspondent

New Age

28 May , 2024 , 00:52

 

 

 

‘সরকারি সেবার ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন করতে হবে’

May 27, 2024

“প্রযুক্তির মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সরকারি সেবার মান বাড়ছে।”

ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ নেটওয়ার্ক- ডিনেট এর আয়োজনে ঢাকায় গোলটেবিল আলোচনায় আলোচকরা।

টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে সরকারি সেবার ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে জনগণের ‘ক্ষমতায়নের’ ওপর জোর দেওয়া হয়েছে একটি গোলটেবিল আলোচনায়।

তথ্য প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করা ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ নেটওয়ার্ক- ডিনেট এর আয়োজনে সোমবার ঢাকায় এ গোলটেবিলের আলোচ্য বিষয় ছিল ‘বাংলাদেশে ই-গভর্ন্যান্স’।

বৈঠকে ডিনেটের করা এক গবেষণার তথ্য দাতা সংস্থার প্রতিনিধিদের কাছে তুলে ধরা হয়। নিম্ন আয়ের নারীদের ডিজিটাল সেবা নিতে যেসব অসুবিধায় পড়তে হয়, সেসব তথ্য উঠে এসেছে সেখানে।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ই-গভর্নমেন্ট ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স-২০২২ অনুযায়ী ১৯৩ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১১১তম।

প্রযুক্তির মাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সরকারি সেবার মান বাড়ছে, সে তথ্য তুলে ধরে মূল প্রবন্ধে বলা হয়, টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে হলে ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে জনগণকে ক্ষমতায়ন করতে হবে।

এতে বলা হয়, ই-গভর্ন্যান্স হল ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে প্রথাগত সরকারি সেবা দেওয়ার ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তনের মাধ্যমে দক্ষতা, জবাবদিহিতা, এবং নাগরিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো।

এর ফলে গতিময় প্রশাসনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে অংশগ্রহণমূলক সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়। সেবার মান উন্নত করা এবং দ্রুত সেবা দেওয়ার মনোভাবও তৈরি হয়। সহজলভ্য এবং কার্যকর সরকার ব্যবস্থা গড়ে তোলার বিষয়ে জনগণও উৎসাহ পায়।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে ডিনেটের নির্বাহী পরিচালক এম শাহাদাত হোসেন বলেন, “ই-গভর্ন্যান্স সরকারের বিভিন্ন তথ্যে সাধারণের প্রবেশগম্যতার মাধ্যমে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, দক্ষতা, কার্যকারিতা এবং অন্তর্ভুক্তি বাড়ায়। এর মূল লক্ষ্য হল নাগরিকদের স্বচ্ছ, ন্যায়সঙ্গত এবং জবাবদিহিমূলক পরিষেবা সরবরাহ করা।”

আইসিটি এবং সরকার পরিচালনা মিলেই ই-গভর্ন্যান্স তৈরি হয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।

সরকারি সেবা প্রদানের কার্যকারিতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশও বিভিন্ন ই-গভর্নমেন্ট প্রকল্পে কাজ করছে বলে জানান শাহাদাত।

তিনি বলেন, জাতিসংঘের একটি প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ শীর্ষ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) মধ্যে ই-গভর্নমেন্ট ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্সে (ইজিডিআই) সর্বোচ্চ স্কোর অর্জন করেছে এবং দুটি সমীক্ষায় উচ্চ র‍্যাংক বজায় রেখেছে।

২০১৪ থেকে ২০২২ সাল এই আট বছরে এ সূচকে ৩৭ ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। তবে ভিশন ২০৪১ এবং স্মার্ট বাংলাদেশের সঙ্গে কাঙ্ক্ষিত স্তরে পৌঁছতে এখনও অনেক পথ বাকি।

গোলটেবিল বৈঠকটি পরিচালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক সাদিক হাসান। অনুষ্ঠানে স্মার্ট বাংলাদেশ কৌশলগত পরিকল্পনা-২০৪১ এর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উপসচিব মোহাম্মদ মনির হোসেন।

গোলটেবিল আলোচনায় জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা- জাইকার প্রতিনিধি কুরোকামি মিনামি, ইউরোপীয় ইউনিয়নের হেড অব সেক্টর (গর্ভন্যান্স) এনরিকো লরেনজন, প্রোগ্রাম ম্যানেজার ফানি ফার্মাকি, ঢাকার নরওয়ে দূতাবাসের বাণিজ্য উপদেষ্টা বায়েজিদ সাঈদ, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্সের (এসআইপিজি) সহযোগী অধ্যাপক এম মাহফুজুল হক, বাংলাদেশ সফটওয়্যার শিল্প-সমিতি বেসিসর সভাপতি রাসেল টি আহমেদ, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অফ কন্ট্যাক্ট সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিংয়ের (বিএসিসিও) সহসভাপতি তানভীর ইব্রাহিমও অংশ নেন।

 

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

২৭ মে  ২০২৪ , ১১ঃ৩৬

Capital, technology, training, policy support needed to advance light engineering industry: experts

January 30, 2024

They also stressed the need to remove some policy anomalies, setting up a specialised economic zone, easy access to finance, technology up-gradation and skill development for the growth of the sector.

Speakers at a discussion programme on the light engineering sector in the capital on 30 January. Photo: Courtesy

There is an urgent need for taking measures to understand the global demand and strengthen stakeholder’s capacity to capitalise the potential of Bangladesh’s light engineering sector, experts said at a roundtable on Tuesday (30 January).

They also stressed the need to remove some policy anomalies, setting up a specialised economic zone, easy access to finance, technology up-gradation and skill development for the growth of the sector.

Experts came up with the observations at a roundtable discussion titled “Unleashing the export potential of light engineering in Bangladesh”, organised by Development Research Network at its office in the capital’s Mohammadpur area.

Speaking on the occasion, Bangladesh Engineering Industry Owners Association (BEIOA) President Abdur Razzaque said, “Bangladesh does not account for even 1% of the $8 trillion-dollar light engineering global market.

“A special economic zone is required for domestic companies in the light engineering sector to gain a foothold in this market. These are what Taiwan did and Thailand is doing now. It is also happening in Howrah, West Bengal, India. Earlier it happened in Gujarat.”

Razzaque also said the industry needs capital, modern technology, training, policy support, and planned economic zones.

“These five must come together,” he said.

Additional Secretary to the Ministry of Commerce Abdur Rahim Khan presented a keynote paper at the roundtable jointly moderated by Executive Director of Dnet M Shahadat Hossain and its Senior Research Fellow Dr Muhammad Shariat Ullah.

He said the country’s light engineer sector now needs a meaningful push in line with the changes in global demand.

“Developed countries are now shifting towards hi-tech manufacturing instead of light engineering. The tendency is creating opportunities for countries like Bangladesh,” he also said.

Small and Cottage Industries of Bangladesh President Mirza Nurul Ghani Shovon said a time-bound action plan is required for the development of the light engineering sector.

“How to increase exports with the needs of our country will be in this action plan,” he said.

Mirza Nurul Ghani Shovon said alongside export oriented ones, local light engineering entrepreneurs should also get required government’s policy support.

Bangladesh Bicycle and Parts Manufacturer and Exporters Association (BBPMEA) Secretary-General Luthful Bari said only five countries – China, the USA, India, Singapore, and Japan – import light engineering products worth $2.51 trillion.

“If we focus, we can export products to these countries. Because they are now tending to make high tech products,” he said.

According to an analysis of National Board of Revenue data presented at the event, the sector saw a fluctuating trend in the export values from fiscal year 2017- 18 to fiscal year 2019-20.

The sector saw a significant increase in fiscal year 2020-21, reaching $529 million. In the next fiscal, the value reached $795.63 million, indicating robust growth.

However, in fiscal year 2022-23, the export value decreased to $585.85 million.

Staff Reporter

The Business Standard

30 January, 2024, 09:50 pm

 

 

Dnet organises day-long health camp at Udayan School

December 2, 2023

A day-long health camp was organised by Dnet at Udayan Uchcha Madhyamik Bidyalaya with technical support of UNICEF Bangladesh on Saturday.

The initiative is supported by the Directorate General of Family Planning (DGFP), Directorate General of Health Services (DGHS), and the Ministry of Education (MoE). Representatives from the above-mentioned organisations and government bodies were present at the occasion.

Bangladesh has one of the world’s largest and fastest-growing adolescent populations; therefore, the government has taken some necessary steps in the past few years to recognise adolescent healthcare as one of their top priorities. However, it has been observed that there are fewer interventions in terms of knowledge sharing or service-seeking activities conducted for urban adolescents than for rural adolescents at the national level.

To address the situation by supporting the government’s effort to safeguard the aforementioned target group, DNET and UNICEF decided to organise the health camps for urban school adolescents.

The health camp introduced a national adolescent health website and mobile app. It conducted basic physical examinations, including eye check-ups, and provided awareness on sexual and reproductive health, nutrition, child marriage, hygiene, and mental health amongst the students of class six to ten.

Additionally, DNET gave an overview of the national adolescent health website and responded to relevant queries from the participating students.

Principal of Udayan Uchcha Madhyamik Bidyalaya  Jahura Begum; Joint director of Dnet Md Monjur Hossain; and DGFP’s Asif Ahmed Tonmoy spoke at the event, among others.

Staff Reporter

UNB NEWS

DECEMBER 02 , 2023

 

 

কিশোর-কিশোরীদের প্রজনন স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম বাড়ানোর তাগিদ

December 2, 2023

সুস্থ জাতি গঠনে কিশোর-কিশোরীদের প্রজনন স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছেন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা। তারা বলেছেন, সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যম থেকে শহর অঞ্চলে প্রজনন স্বাস্থ্য নিয়ে তুলনামূলক অনেক কম কাজ হয়। তাই বিশেষ করে কিশোর-কিশোরীদের প্রজনন স্বাস্থ্য শিক্ষার পাশাপাশি স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম বাড়াতে হবে।

আজ শনিবার রাজধানীর উদয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ‘ডিনেট’ আয়োজিত দিনব্যাপী প্রজনন স্বাস্থ্য সেবা হেলথ ক্যাম্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ সব কথা বলেন তারা।

ইউনিসেফ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ জহুরা বেগম। বক্তৃতা করেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের (ডিজিএফপি) প্রোগ্রাম ম্যানেজার (এএন্ড আরএইচ) ড. মো. মনজুর হোসেন, ডিনেটের যুগ্ম পরিচালক আসিফ আহমেদ তন্ময় প্রমূখ।

অনুষ্ঠানে ডা. মো. মনজুর হোসেন বলেন, বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ১২ হাজার নারী জরায়ু মুখের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। যার মধ্যে প্রায় ৫ হাজার নারী মৃত্যুবরণ করেন।

এই মুত্যু সময়মত টিকা দেওয়ার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা সম্ভব। এজন্য সারা দেশের ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোর-কিশোরীদের সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে টিকা গ্রহণে উৎসাহিত করতে হবে।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল কিশোর জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ। এই কিশোর জনসংখ্যার বড় অংশ প্রজনন স্বাস্থ্য শিক্ষা থেকে পিছিয়ে আছে।

গত কয়েক বছরে সরকার এই বয়ঃসন্ধিকালের স্বাস্থ্য সেবাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিতে বেশকিছু প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থগুলোকেও এই কার্যক্রম জোরদার করতে হবে।

এ সময় জানানো হয়, দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই হেলথ ক্যাম্প আয়োজনের মাধ্যমে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য, পুষ্টি, বাল্যবিবাহ, স্বাস্থ্যবিধি এবং মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন করা, কিশোর-কিশোরী স্বাস্থ্য ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপ সম্পর্কে কিশোর-কিশোরীদের অবগত করা এবং চিকিৎসকদের দ্বারা তাদের চক্ষু পরীক্ষাসহ কিছু মৌলিক শারীরিক পরীক্ষা করা হচ্ছে। এছাড়া ডিনেটের ডাক্তাররা কিছু প্রাথমিক মেডিক্যাল চেকাপ ও সচেতনতা সেশন পরিচালনা করছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক

কালের কণ্ঠ

০২ ডিসেম্বর, ২০২৩ ১৭:৪২

 

Workers’ Access to Justice event concludes in Dhaka

October 23, 2023

21 Oct 2023, 11:56 PM

A two-day-daylong event on Workers’ Access to Justice, the first of its kind in Bangladesh, concluded in Dhaka on Saturday.

The program was organized by BLAST and Dnet in partnership with the Rule of Law Collaborative at the University of South Carolina.

The event focused on developing innovative methods to create pathways for workers’ access to justice in Bangladesh. A Judges’ Panel led by MA Awal, chairman (in-charge) of the Labour Appellate Tribunal, selected the winner after reviewing presentations by five competing teams.

The winning multi-disciplinary team was awarded for its proposal on Justice Delayed is Justice Denied: Resolving the Labor Court Crisis.

The event aimed to harness the expertise and creativity of participants to generate actionable ideas and solutions—including out-of-the-box approaches on five focus areas:

1. Business and Labor Rights: Leveraging the private sector to enhance justice processes

2. Bridging the Gap: Improving the Justice Journeys of Formal and Informal Workers.

3. Justice modernization and innovation: Enhancing the enforcement of labour laws through the lens of 21st-century tools.

4. Justice delayed is justice denied: Resolving the labour court crisis.

5. Workers’ Rights and Climate Justice: Intersectional Human Rights.

Participants were involved as competitors, mentors, and judges and each of the five teams included lawyers, entrepreneurs, and tech professionals with an interest in promoting workers’ rights.

Representatives from trade unions and labor rights groups, alongside lawyers and academics, served as mentors in order to ensure that the ideas developed took into account workers’ needs and experiences in addition to providing professional guidance to the competitors based on their professional and academic perspectives.

The judges ‘panel comprised MA Awal, chairman of the Labour Appellate Tribunal, Sadaf Saaz Siddiqi, an entrepreneur and business leader, Maheen Sultan, senior research fellow at BRAC Institute of Governance and Development, Shahadat Hossain, executive director of DNET, and Nurul Alam, member of the Board of Trustees of BLAST.

Staff Reporter

Dhaka Tribune

21 Oct 2023, 11:56 PM

 

শ্রমিকদের ন্যায়বিচার পাওয়ার পথ সহজ করা নিয়ে ‘হ্যাকাথন’

October 23, 2023

২২ অক্টোবর ২০২৩, ১৩: ৪২

ন্যায়বিচারে শ্রমিকদের প্রবেশাধিকার-বিষয়ে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ‘হ্যাকাথন’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ‘বিলম্ব ন্যায়বিচারকে অস্বীকার করে: শ্রম আদালতের এ-সংক্রান্ত সংকটের সমাধান’ বিষয়ে উদ্ভাবনী ধারণা উপস্থাপনকারী দল বিজয়ী হয়েছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

২০ থেকে ২১ অক্টোবর ঢাকায় এই ‘হ্যাকাথন’ অনুষ্ঠিত হয়। হ্যাকাথনে বাংলাদেশে ন্যায়বিচারে শ্রমিকদের প্রবেশাধিকারের পথ সহজ করতে উদ্ভাবনী ধারণার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।

হ্যাকাথনের যৌথ আয়োজক ছিল বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) ও ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ নেটওয়ার্ক (ডিনেট)। সহযোগিতায় ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলিনার রুল অব ল কলাবরেটিভ (আরওএলসি)।

হ্যাকাথনের লক্ষ্য ছিল অংশগ্রহণকারীদের জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে কর্মযোগ্য ধারণাসহ সমাধান তৈরি।

মোট ৫টি ক্ষেত্র এই হ্যাকাথনে নির্বাচিত করা হয়। এগুলো হলো—

  • ব্যবসা ও শ্রম অধিকার: ন্যায়বিচার প্রক্রিয়া উন্নত করতে বেসরকারি খাতকে কাজে লাগানো।
  • ব্যবধান পূরণ: আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক শ্রমিকদের ন্যায়বিচারপ্রাপ্তির পথ উন্নয়ন করা।
  • ন্যায়বিচার প্রক্রিয়া আধুনিকীকরণ ও উদ্ভাবন: ২১ শতকের উপায়-উপকরণের মাধ্যমে শ্রম আইনের প্রয়োগ উন্নত করা।
  • বিলম্বিত বিচার হলো ন্যায়বিচার অস্বীকার: এ-সংক্রান্ত শ্রম আদালতের সংকট সমাধান করা।
  • শ্রমিকদের অধিকার ও জলবায়ু ন্যায়বিচার: ইন্টারসেকশনাল হিউম্যান রাইটস।
    আইনজীবী, আইনের শিক্ষার্থী, উদ্যোক্তা, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, ব্যবসা প্রশাসনের পেশাজীবীর সমন্বয়ে গঠিত ৫টি দল হ্যাকাথনে অংশ নেয়।

হ্যাকাথনে অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দলের প্রতিযোগী, পরামর্শদাতা, বিচারক—প্রত্যেকে শ্রমিকদের অধিকার প্রচারে আগ্রহ প্রদর্শন করেন।

আইনজীবী, ট্রেড ইউনিয়ন ও শ্রম অধিকার গোষ্ঠীর প্রতিনিধি হ্যাকাথনে পরামর্শদাতা (মেন্টর) হিসেবে প্রতিটি দলকে সহায়তা করেন। এর লক্ষ্য ছিল, যাতে উদ্ভাবিত ধারণাগুলো পেশাগত অভিজ্ঞতা ও একাডেমিক দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তিতে বাস্তবে রূপ নিতে পারে।

মেন্টরদের মধ্যে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অনিক আর হক, ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি ও ঢাকার শ্রম আদালতের সাবেক সদস্য আবুল কালাম আজাদ, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগের সিনিয়র লেকচারার নাবিলা ফারহিন, লিগ্যাল সার্কেলের সিনিয়র অ্যাসোসিয়েট ও আইনজীবী পুষ্প রহমান, ডিনেটের হেড অব টেকনোলজি আন্দালিব বিন হক।

প্রতিটি দল নির্ধারিত বিষয়ে শ্রমিকদের ন্যায়বিচার পাওয়ার সমস্যার সমাধানে কাজ করে। দলগত কাজের পর তারা উদ্ভাবিত ধারণাগুলো বিচারক প্যানেলের কাছে উপস্থাপন করে।

বিচারক প্যানেলে ছিলেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান এম এ আউয়াল, উদ্যোক্তা-ব্যবসায়ী নেতা সাদাফ সাজ সিদ্দিকী, ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো মাহিন সুলতান, ডিনেটের নির্বাহী পরিচালক এম শাহাদাত হোসেন ও ব্লাস্টের বোর্ড অব ট্রাস্টি নুরুল আলম।

 

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রথম আলো
 ২২ অক্টোবর ২০২৩, ১৩: ৩৬

শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে কৈশোরবান্ধব স্বাস্থ্যসেবা

September 16, 2023

১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৪৩ পিএম

রাজধানীর সিভিল এভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ২০০ শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে কৈশোরবান্ধব স্বাস্থ্যসেবা দিয়েছে ‘ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ নেটওয়ার্ক’ (ডিনেট)। প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য, পুষ্টি, বাল্যবিয়ে, স্বাস্থ্যবিধি এবং মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা প্রদান করা হয়।

শনিবার দিনব্যাপী এ আয়োজনে আটজন চিকিৎসক, একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্টরা শিক্ষার্থীদের এসব সেবা দেন। সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পৃষ্ঠপোষকতায় এতে কারিগরি সহায়তা দিয়েছে ইউনিসেফ বাংলাদেশ।

সকালে সিভিল এভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সভাপতি ডা. মাহবুবুল আলম তালুকদার কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এ সময় সরকারের পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. মো. মনজুর হোসেন, ডিনেটের নির্বাহী পরিচালক এম শাহাদাত হোসেন, যুগ্ম পরিচালক আসিফ আহমেদ তন্ময়সহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি দপ্তরের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

হেলথ ক্যাম্পে জাতীয় কিশোর-কিশোরী স্বাস্থ্য ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপ সম্পর্কে শহরের কিশোর-কিশোরীদের ধারণা দেওয়া হয়। চিকিৎসকদের দিয়ে তাদের চক্ষু পরীক্ষাসহ প্রথমিক মেডিকেল চেকআপ এবং সচেতনতা সেশন পরিচালনা করা হয়। একজন শিক্ষাবিষয়ক মনোবিজ্ঞানী শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেন। জাতীয় কিশোর স্বাস্থ্য ওয়েবসাইটের ওরিয়েন্টেশন প্রদর্শন ও অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়।

ওরিয়েন্টেশন সভায় বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম এবং দ্রুত বর্ধনশীল কিশোর জনসংখ্যার দেশ। বাংলাদেশে মোট জনগোষ্ঠীর এক-পঞ্চমাংশ ১০ থেকে ১৯ বছর বয়সি; কিন্তু এই কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে কৈশোরবান্ধব স্বাস্থ্যজ্ঞান আদান-প্রদান, সেবা চাওয়ার কার্যক্রম তুলনামূলক কম। সরকার গত কয়েক বছরে এই বয়সিদের বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্যসেবাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে। এ লক্ষ্যে ‘ন্যাশনাল অ্যাডোলেসেন্ট হেলথ স্ট্রাটেজি ২০১৭ থেকে ২০৩০’ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। সরকারের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করে কিশোর-কিশোরীদের সুরক্ষায় ডিনেট এবং ইউনিসেফ শহরে হেলথ ক্যাম্প করছে। পর্যায়ক্রমে রাজশাহী ও খুলনায় এ ধরনের কর্মসূচি করা হবে। ক্যাম্পে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের ইউনিলিভার বাংলাদেশের সহায়তায় দৈনন্দিন ব্যবহার্য ট্রয়লেট্রিজ পণ্য দেওয়া হয়।

নিজস্ব প্রতিবেদক

যুগান্তর

১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৪৩ পিএম

 

‘ফেসবুকে আপত্তিকর ছবি পোস্ট ও মানহানি বিষয়ে সবচেয়ে বেশি মামলা’

May 3, 2023

০৬ ডিসেম্বর, ২০২২ ০০:০০

ফেসবুকে আপত্তিকর ছবি পোস্ট ও মানহানি বিষয়ে সবচেয়ে বেশি মামলা করা হচ্ছে; কিন্তু মামলার অগ্রগতি কম। গতকাল সোমবার ঢাকার বারিধারায় অ্যাস্কট দ্য রেসিডেন্স ভবনে ‘অ্যাডভোকেসি ডায়ালগ : অ্যাওয়ারনেস অ্যান্ড প্রটেকশন অব ডিজিটাল সিটিজেনশিপ অ্যান্ড রাইটস’ শীর্ষক কর্মশালায় এই তথ্য উঠে আসে।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অর্থায়নে, ডিনেট এবং ফ্রেডরিক নওম্যান ফাউন্ডেশন ফর ফ্রিডমের যৌথ আয়োজনে ‘ফস্টার রেসপনসিবল ডিজিটাল সিটিজেনশিপ টু প্রমোট ফ্রিডম অব এক্সপ্রেশন ইন বাংলাদেশ’ প্রকল্পের অধীনে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মশালায় শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট সচেতনতা, ইন্টারনেটে সুরক্ষা, দায়িত্বশীলতার সঙ্গে স্বাধীন মত প্রকাশ, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ডিজিটাল অপরাধ, অনলাইনে ব্যক্তি পরিচয়, মিথ্যাচার ও ভুল খবর প্রচার এবং এসংক্রান্ত অনেক বিষয়ে আলোচনা হয়।

আর্টিকল ১৯-এর আঞ্চলিক পরিচালক ফারুক ফয়সল বলেন, বাংলাদেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নির্দিষ্ট সংজ্ঞা থাকা জরুরি ছিল। কোন বিষয়গুলো ভাবমূর্তির মধ্যে পড়বে বা ক্ষুণ্ন হবে না, তাও উল্লেখ করলে জনসাধারণের জন্য বুঝতে সহজ হতো। একই সঙ্গে সাইবার নিরাপত্তা ও সাইবার অপরাধ শব্দগুলোর পরিষ্কার ব্যাখ্যা থাকা দরকার।

নিজস্ব প্রতিবেদক
কালের কণ্ঠ
০৬ ডিসেম্বর, ২০২২ ০০:০০

Workshop on awareness and protection of digital citizenship and rights held

May 3, 2023

6th December, 2022 06:55:00 PM Print news

 

A daylong workshop titled ‘Advocacy Dialogue: awareness and protection of digital citizenship and rights’ was held at a hotel in the capital on Monday.

DNET and the Friedrich Naumann Foundation for Freedom jointly organised the workshop under the project ‘Foster Responsible Digital Citizenship to Promote Freedom of Expression in Bangladesh’, funded by the European Union (EU).

At the beginning of the workshop, Md Saimum Reza Talukder, Senior Lecturer of School of Law at BRAC University, presented the advocacy brief prepared under this project.
Later, he conducted a lively brainstorming session with all the participants, on various suggestions mentioned in this brief. Various suggestions for making Bangladesh’s online world more supportive of young citizens emerged from the discussion.

The workshop was attended by eminent lawyers and media representatives who gave various suggestions to bring about positive change in society.

Faruq Faisel, Regional Director of Article 19, said that “It was important to have a specific definition of Digital Security Act in Bangladesh. The definition of the image and the elements of the image should be clarified for the better understanding of the people.”

“At the same time, the terms cyber security and cybercrime need to be clearly defined. If it is not implemented properly, it will bring ignominy for Bangladesh” he added.

At the programme, lawyers said posting offensive pictures on Facebook and defamation cases are the most common. But the progress of the case is slow.
Md Saimum Reza Talukder, Senior Lecturer of School of Law at BRAC University, said “this project is working with the aim of helping the young generation of Bangladesh to become responsible digital citizens and constructively develop the spirit of expressing opinions spontaneously among them.”

M Shahadat Hossain, the executive director of DNET, said “All levels of society should work to provide opportunities for young people to exercise their rights in the digital world and to acquire the skills to use the online world responsibly in the work of nation building. Only then can we ensure a sustainable future for our country in this digital era.”

The workshop covers internet awareness, safety on the internet, expressing opinions with responsibility, digital law, digital crime, online identity, spreading false and fake news and many more.

All the participants in the workshop gave various effective and practical suggestions to ensure free and safe movement in the digital world with the help of this project initiative.

 

Ahmed Ullah

Staff Correspondent

Daily Sun

06.12.2022